ফেইসবুক জরিপ থেকে প্রাপ্ত বাংলাদেশ সরকারের ভালো কাজসমূহের সর্বশেষ সারাংশ।
১
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার
করা হচ্ছে।
কিছু যুদ্ধাপরাধীদের
রায় কার্যকর
করা হয়েছে
এবং সকল
প্রতিকূল শক্তি
মোকাবেলা করে
বিচার চলছে।
২ জামাত-ই-ইসলামকে
কেটেছেঁটে ছোট
করা হয়েছে
এবং জামাত
নির্বাচন করার
অধিকার হারিয়েছে।
৩ সরকারের
সত্যিকারের উন্নয়নমুখী
মনোভাব জনগণকে
উন্নয়নের দিকে
আশ্বস্ত করেছে।
৪ বঙ্গবন্ধুর
হত্যাকারীদের ফাঁসির
রায় কার্যকর
করা হয়েছে।
৫ শোক
দিবসে কেক
কাটার আয়োজন
বন্ধ করা
হয়েছে।
৬
হাওয়া ভবন
তৈরী না
হওয়া, মন্ত্রীদের
বড়ো ধরণের
কোন দূর্নীতিতে
না জড়ানো।
৭ ডিজিটালাইজেশন
তথা ডিজিটাল
বাংলাদেশের দিকে
এগিয়ে যাওয়া।
সর্বোপরি ডিজিটাল
বাংলাদেশের সুফল
গ্রাম পর্যন্ত
নিয়ে যাওয়া।
৮ ঢাকা
চট্টগ্রাম চার
লেন রাস্তা
চালু হয়েছে
এবং ভবিষ্যতে
আট লেন
করার চিন্তাভাবনা
চলছে।
৯
বিদ্যুত বিভাগের
উন্নয়ণ এবং
বিদ্যুত উৎপাদন
বৃদ্ধি হয়েছে।
১০ রেল
খাতে কয়েকদশক
পরে বড়
ধরনের বিনিয়োগ
এবং পরিবর্তন।
রেলখাতের উন্নতি
মধ্যবিত্ত আর
দরিদ্র মানুষের
জন্য অনেক
সহায়ক।
১১
মেট্রো রেল
প্রকল্প বাস্তবায়ন
শুরু।
১২
অবকাঠামোগত ব্যাপক
উন্নয়নের অন্য
যে কোন
সরকারের তুলনায়
অনেক বেশী
হয়েছে।
১৩
রিজার্ভ বৃদ্ধিতে
রেকর্ডের পরে
রেকর্ড হয়েছে।
১৪ সন্ত্রাস
দমনে শক্তিশালী
পদক্ষেপ গ্রহণ
করা হয়েছে।
১৫ জঙ্গিবাদ
বিরোধী সামাজিক
আন্দোলনের নীতি
গ্রহণ করা
হয়েছে।
১৬
নিজস্ব অর্থায়নে
পদ্মা সেতুর
কাজ শুরু ।
১৭ আন্তর্জাতিক
রাজনীতিতে বাংলাদেশের
প্রভাব বৃদ্ধি
পেয়েছে। রাষ্ট্রীয়
ও আন্তর্জাতিক
ইস্যুতে শেখ্য
হাসিনার দৃঢ়
অবস্থানের কারণে
আমেরিকা/বিশ্বব্যাংককে
এড়িয়ে উন্নয়ন
করা হচ্ছে।
১৮ বন্ধুরাষ্ট্র
ও মুখোশের
আড়ালের বন্ধুরাষ্ট্রগুলোর
সাথে ভারসাম্যতা
সমৃদ্ধ কূটনৈতিক
সম্পর্ক স্থাপন।
১৯ বাংলাদেশের
অর্থনীতিকে রফতানিনির্ভর
করার জন্য
প্রধানমন্ত্রীর কয়েকটি
দেশে ভ্রমণ
ও কিছু
শক্তিশালী বন্ধুরাষ্ট্র
এবং রাষ্ট্রনীতি
সৃষ্টি ।
২০
বাইরের দেশের
সাথে ভালো
সম্পক ফলে
বিদেশে জনশক্তি
রপ্তানি বাড়ছে।
২১ ভারত
ও মায়ানমারের
সাথে সীমান্ত
সমস্যা কমে
যাওয়া। ভারতের
সাথে কয়েক
যুগ ধরে
জিইয়ে থাকা
ছিটমহল সমস্যা
সমাধান।
২২
ভারত এবং
মায়ানমারের সাথে
সমুদ্রসীমা সমস্যা
সমাধান ২৩
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট
স্থাপনে অগ্রগতি।
২৪ খাদ্যদ্রব্যের
দাম নিয়ন্ত্রিত
আছে।
২৫
যোগাযোগ ক্ষেত্রে
উন্নয়ণ হয়েছে।
মেঠোপথগুলো পিচঢালা
পথে পরিণত
হয়েছে বা
হচ্ছে।
২৬
শক্তিশালী বন্ধুরাষ্ট্র
এবং রাষ্ট্রনীতি
সৃষ্টি।
২৭
সময়মতো বিসিএস
পরীক্ষার তারিখ
পড়ছে। দেরী
হচ্ছে না।
২৮ বিসিএস
উত্তীর্ণ নন
ক্যাডারদের প্রাইমারী
স্কুলের প্রধান
শিক্ষক হিসেবে
নিয়োগ দেয়া
হয়েছে।
২৯
আইসিটি বিষয়ে
বাধ্যতামূলক শিক্ষার
নিয়ম করা
হয়েছে।
৩০
জনপ্রতিনিধিদের জবাবদিহীতা
মূলক আচরণ
দেখা যাচ্ছে।
৩১ ক্রিকেট
ও অন্যান্য
ক্রীড়াক্ষেত্রে পৃষ্টপোষকতা
ও সমর্থন।
ক্রিকেটে রাজনীতিমুক্ত
দলগঠন প্রক্রিয়া।
৩২ জিডিপি
প্রবৃদ্ধি ।
৩৩
ইউনিয়ন পরিষদের
কাজ ডিজিটাল
করা, প্রযুক্তিগত
উন্নয়ন ।
৩৪
সৌদি ভিসা
খোলা ৩৫
৩২ কোটি
বই বিতরণ,
যথাসময়ে পাঠ্যপুস্তক
শিক্ষার্থীর কাছে
পৌঁছে দেওয়া।
৩৬ অনেক
জায়গায় সার্বজনীন
উৎসবে শহর
থেকে উপজেলা
পর্যন্ত বিনামূল্যে
বাস সার্ভিস
দেয়া হয়েছে।
৩৭ নদীভাংগনরোধে
ব্যবস্থা নেওয়া
এবং বিভিন্ন
বেড়িবাঁধ নির্মাণ।
৩৮ স্কুল
কলেজ ভার্সিটি
ভর্তি সহজ
এবং ডিজিটালাইজেশন
করা হয়েছে।
৩৯ প্রান্তিক
পর্যায়ে ইন্টারনেট
সেবা পৌঁছানো
সম্ভব হয়েছে।
৪০ কৃষিখাতে
স্বয়ংসম্পূর্নতা অর্জন
৪১ বড়ো
বড়ো শহরগুলোতে
ফ্লাইওভার নির্মান।\
৪২ ৩য়
সমুদ্র বন্দর
পায়রা আংশিক
হয়েছে। কয়েকবছরের
মধ্যে চালু
হবে ।
একজিস্টিং বন্দরের
কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি
পেয়েছে এবং
গভীর সমুদ্র
বন্দরের উদ্যোগ।
৪৩ অভাজনদের
মতামত সরকার
গুরুত্ব দিচ্ছে ।
৪৪ সরকারী
চাকুরীজীবীদের বেতন
বৃদ্ধি ।
৪৫
মাথাপিছু আয়
বৃদ্ধিসহ সামগ্রিক
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি
হয়েছে এবং
হচ্ছে।
৪৬
কমিউনিটি ক্লিনিক
প্রকল্প ও
তৃণমূল পর্যায়ে
চিকিৎসক পদায়ন
তথা স্বাস্থ্যখাতে
উন্নতি হয়েছে।
প্রত্যন্ত অঞ্চলে
চিকিৎসা সেবা
পৌঁছেছে।
৪৭
সরকারি না
হওয়া সত্ত্বেও
অর্থ বরাদ্দ
দিয়ে প্রত্যন্ত
অঞ্চলের হাই
স্কুলগুলোর নতুন
ভবন নির্মাণ
প্রকল্প এবং
মাল্টমিডিয়া ক্লাসের
জন্য সকল
সুযোগ সুবিধা।
৪৮ শিক্ষিতের
হার বৃদ্ধি
এবং পরীক্ষায়
পাসের হার
বৃদ্ধি।
৪৯
সরকারী কর্মজীবীদের
বেতন ভাতা
বৃদ্ধি, বাজেটে
নিজস্ব অর্থায়নে
মনোযোগ অর্থাৎ
পরনির্ভরশীলতা কমানো,
রাজস্ব ব্যবস্হার
উন্নয়ন, অবকাঠামো
ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী
পরিকল্পনা।
৫০
মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিক
মূল্যায়ন। ভাতা
বৃদ্ধি। বীরাঙ্গনাদের
মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে
স্বীকৃতি এবং
মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে
ভাতা প্রদান।
৫১ মুক্তিযোদ্ধাদের
বিনামূল্যে চিকিতসা
সেবা দেয়া
হচ্ছে।
৫২
বয়স্ক ভাতা,
বিধবা ভাতা
চালুকরণ।
৫৩
নারী ক্ষমতায়ন,
প্রান্তিক অসহায়
মানুষের মাসিক
ভাতা।
৫৪
ইউরিয়া সারে
ভর্তুকি। ৫৫
বায়োমেট্রিক সিম
ব্যবস্থা করা
হয়েছে। এরফলে
নাগরিক বিড়ম্বনা
কমেছে।
৫৬
বিভিন্ন ইকোপার্ক
সাফারি নির্মাণ
করা হয়েছে।
৫৭ বিচারপ্রাপ্তি
তরান্বিত হয়েছে।
যেসব হত্যা
ধর্ষণের বিচার
করতে যুগের
পর যুগ
লেগে যেতো,
বর্তমানে তা
করতে কম
সময় লাগছে।
৫৮ ময়মনসিংহ
বিভাগ করা।
ঢাকা ময়মনসিংহ
সড়ক চার
লেন করা
হয়েছে।
৫৯
প্রাথমিক শিক্ষায়
শতভাগ উপবৃত্তি
দেয়া হয়েছে।
৬০ এমডিজি
লক্ষ্যমাত্রা সফলতার
সাথে পূরণ
হয়েছে এবং
হচ্ছে।
৬১
হেফাজতকে রাষ্ট্রীয়
মেকানিজম দিয়ে
মোকাবেলা করা।
ধর্মব্যবসায়ীদের প্রভাব
ক্ষুণ্ণ করার
চেষ্টা অব্যাহত।
৬২ প্রহসনমূলক
কেয়ারটেকার সিস্টেম
বাতিল।
৬৩
ঈদের যাওয়া
আসাতে জনগণের
ভোগান্তি কমিয়ে
আনার আন্তরিক
চেষ্টা পরিলক্ষিত।
৬৪ হরতাল
বন্ধ হয়েছে।
৬৫ সবচেয়ে
সৃজনশীল কাজ
'বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত
আত্মজীবনী' প্রকাশ।
সবচেয়ে ভালো
কাজ হবে
সকল নেতা
কর্মীকে বাধ্যতামূলক
ভাবে এই
বই পড়ানো
এবং অনুধাবন
করানো।
৬৬
প্রাথমিক বিদ্যালয়
সরকারিকরণ।
৬৭
মিটার অনুযায়ী
ট্যাক্সি বিল।
৬৮ পুলিশ
বিভাগকে গণমুখী
এবং জনগণের
সাথে যোগাযোগবান্ধব
করার চেষ্টাগ্রহণ।
0 comments:
Post a Comment